সর্বস্তরের মানুষের ফুলেল শ্রদ্ধা, বুকভরা ভালোবাসা, চোখের জল আর হূদয়ভাঙা হাহাকারে সিক্ত হলেন জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদ।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও জাতীয় ঈদগাহে তাঁর জানাজায় হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। জানাজা শেষে বারডেমের হিমাগারে তাঁর মরদেহ রাখা হয়েছে। হুমায়ূন আহমেদের দাফনের স্থান নির্ধারণের বিষয়ে আজ সোমবার সন্ধ্যায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর কাল মঙ্গলবার তাঁকে দাফন করা হবে।
শেষবারের মতো শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য হুমায়ূন আহমেদের মরদেহ আজ সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে রাখা হয়। প্রথমে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের পক্ষে তাঁর সামরিক সচিব এবং পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাঁর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহবুবুল হক শাকিল ও সহকারী একান্ত সচিব সাইফুজ্জামান শিখর হুমায়ূন আহমেদের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বিপুলসংখ্যক মানুষ দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে নন্দিত এই লেখকের প্রতি শেষশ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরাও ছিলেন।
শহীদ মিনারে হুমায়ূন আহমেদের মরদেহের পাশে উপস্থিত ছিলেন তাঁর মা আয়েশা ফয়েজ, স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই মেয়ে শীলা ও নোভা আহমেদ, ছেলে নুহাশ আহমেদ, মেজো ভাই লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, তাঁর স্ত্রী ইয়াসমিন হক ও ছোট ভাই আহসান হাবীবসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। সেখানে আরও ছিলেন হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহকর্মীরা।
বেলা দুইটার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর্ব শেষ হয়। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে হুমায়ূন আহমেদের মেজো ভাই লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল তাঁদের পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনপর্বের সমাপ্তি ঘোষণা করতে গিয়ে নাট্যকার ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দীন ইউসুফ বলেছেন, আজ সন্ধ্যায় সিদ্ধান্ত নিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার হুমায়ূন আহমেদের মরদেহ দাফন করা হবে। বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় ঈদগাহে হুমায়ূন আহমেদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার মানুষ এই খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রনির্মাতার জানাজায় অংশ নেন। সেখান থেকে মরদেহ নেওয়া হয় বারডেমের হিমাগারে।
গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২০ মিনিটে নিউইয়র্কের বেলভিউ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু হয়। তিনি ক্যানসারে ভুগছিলেন।
নিউইয়র্ক সময় শনিবার রাত ১১টা ৪১ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদের মরদেহবাহী বিমানটি জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর ছাড়ে। দুবাইয়ে যাত্রাবিরতির পর আজ সকাল নয়টার দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটি অবতরণ করে। লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই শিশুপুত্র নিষাদ ও নিনিত, শাশুড়ি সাংসদ তহুরা আলী, প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম ও শাওনের বোন সেঁজুতি একই বিমানে ঢাকায় আসেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও জাতীয় ঈদগাহে তাঁর জানাজায় হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। জানাজা শেষে বারডেমের হিমাগারে তাঁর মরদেহ রাখা হয়েছে। হুমায়ূন আহমেদের দাফনের স্থান নির্ধারণের বিষয়ে আজ সোমবার সন্ধ্যায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর কাল মঙ্গলবার তাঁকে দাফন করা হবে।
শেষবারের মতো শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য হুমায়ূন আহমেদের মরদেহ আজ সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে রাখা হয়। প্রথমে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের পক্ষে তাঁর সামরিক সচিব এবং পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাঁর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহবুবুল হক শাকিল ও সহকারী একান্ত সচিব সাইফুজ্জামান শিখর হুমায়ূন আহমেদের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বিপুলসংখ্যক মানুষ দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে নন্দিত এই লেখকের প্রতি শেষশ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরাও ছিলেন।
শহীদ মিনারে হুমায়ূন আহমেদের মরদেহের পাশে উপস্থিত ছিলেন তাঁর মা আয়েশা ফয়েজ, স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই মেয়ে শীলা ও নোভা আহমেদ, ছেলে নুহাশ আহমেদ, মেজো ভাই লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, তাঁর স্ত্রী ইয়াসমিন হক ও ছোট ভাই আহসান হাবীবসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। সেখানে আরও ছিলেন হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহকর্মীরা।
বেলা দুইটার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর্ব শেষ হয়। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে হুমায়ূন আহমেদের মেজো ভাই লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল তাঁদের পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনপর্বের সমাপ্তি ঘোষণা করতে গিয়ে নাট্যকার ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দীন ইউসুফ বলেছেন, আজ সন্ধ্যায় সিদ্ধান্ত নিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার হুমায়ূন আহমেদের মরদেহ দাফন করা হবে। বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় ঈদগাহে হুমায়ূন আহমেদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার মানুষ এই খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রনির্মাতার জানাজায় অংশ নেন। সেখান থেকে মরদেহ নেওয়া হয় বারডেমের হিমাগারে।
গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২০ মিনিটে নিউইয়র্কের বেলভিউ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু হয়। তিনি ক্যানসারে ভুগছিলেন।
নিউইয়র্ক সময় শনিবার রাত ১১টা ৪১ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদের মরদেহবাহী বিমানটি জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর ছাড়ে। দুবাইয়ে যাত্রাবিরতির পর আজ সকাল নয়টার দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটি অবতরণ করে। লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই শিশুপুত্র নিষাদ ও নিনিত, শাশুড়ি সাংসদ তহুরা আলী, প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম ও শাওনের বোন সেঁজুতি একই বিমানে ঢাকায় আসেন।
No comments:
Post a Comment