সুন্দরবনের বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে শুরু হয়েছে ১০ দিনব্যাপী ৪০০
কিলোমিটার দীর্ঘ ওয়াইল্ড রিক্সা চ্যালেঞ্জ। কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মান, বৃটেন,
ডেনমার্ক ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগত ২০ জন প্রকৃতিপ্রেমী ১০টি রিক্সা নিয়ে এই
চ্যালেঞ্জে অংশ নিচ্ছেন। গত সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় টেকনাফ থেকে ১০টি রিক্সা
নিয়ে শুরু হয় এ যাত্রা। ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত স্কেন্দ অলিংসহ আগত প্রকৃতিপ্রেমীরা
রিক্সা চালিয়ে সমুদ্র তীর ঘেঁষে নির্মিত মেরিন ড্রাইভ ও এলজিইডি সড়ক ধরে
কক্সবাজারের দিকে এগিয়ে যান। বিদেশিদের রিক্সা চালাতে দেখে সাধারণ মানুষের মাঝে
ব্যাপক কৌতূহল সৃষ্টি হয়। সারাদিনে তারা প্রায় ৬০ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে
রাতে সমুদ্র তীরবর্তী সোনারপাড়া ও হিমছড়ির মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত মারমেড ইকো
রিসোর্টে রাত যাপন করেন। আজ মঙ্গলবার তাদের কক্সবাজার পৌঁছার কথা রয়েছে।
এই রিক্সা চ্যালেঞ্জের ৪০০ কিলোমিটার ধরা হয়েছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের প্রাণ মেঘনা নদী আর পৃথিবীর একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। বাংলাদেশের সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখার তাগিদে বাঘ ও তার প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার প্রয়োজনের কথা ছড়িয়ে দিতেই প্রকৃতিপ্রেমী প্রতিযোগীরা এক হয়েছেন বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তা সংগঠনের পরিচালক লুসি বড্যাম।
লুসি বলেন, ওয়াইল্ড রিক্সা চ্যালেঞ্জ হলো উচ্চাকাঙ্ক্ষী তীর্থযাত্রার মতো। এ ধরনের উদ্যোগ এই প্রথম। সুন্দরবন আর তার গৌরব বাঘকে বাঁচানোর জন্য এটা একটি মহাকাব্যিক অভিযান । আমরা চাই সবাই আমাদের সাথে যোগ দিক এবং যার যার মতো করে এই উদ্যোগকে সমর্থন করুক।
বাঘ রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ওয়াইল্ড টিমের প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, "পুরো পৃথিবীতে এখন মাত্র ৩২০০র মতো বাঘ টিকে রয়েছে। তাদের বাঁচিয়ে রাখতে আমাদের সবার সহযোগিতা আর সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বাঘ সুন্দরবনের অঘোষিত প্রাকৃতিক পাহারাদার। সুন্দরবন সংলগ্ন গ্রামের অধিবাসীরা মনে করেন, যতদিন বাঘ রয়েছে ততদিন সুন্দরবনও থাকবে। আমাদের দেশের সবুজ ও উজ্জ্বল ভবিষ্যত্ নিশ্চিত করার স্বার্থেই বাঘ আর সুন্দরবন সংরক্ষণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে"।
রিক্সা চ্যালেঞ্জের অন্যতম প্রতিযোগী বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত মি. স্কেন্দ অলিং বলেন, "আমি বিশ্বাস করি বাঘের সুনিশ্চিত ভবিষ্যত্ রক্ষার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার এখনি উপযুক্ত সময়। তাই প্রকৃতির এই রাজকীয় সৌন্দর্যের অধিকারী প্রাণীটিকে রক্ষায় এখনই আমাদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে"
এই রিক্সা চ্যালেঞ্জের ৪০০ কিলোমিটার ধরা হয়েছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের প্রাণ মেঘনা নদী আর পৃথিবীর একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। বাংলাদেশের সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখার তাগিদে বাঘ ও তার প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার প্রয়োজনের কথা ছড়িয়ে দিতেই প্রকৃতিপ্রেমী প্রতিযোগীরা এক হয়েছেন বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তা সংগঠনের পরিচালক লুসি বড্যাম।
লুসি বলেন, ওয়াইল্ড রিক্সা চ্যালেঞ্জ হলো উচ্চাকাঙ্ক্ষী তীর্থযাত্রার মতো। এ ধরনের উদ্যোগ এই প্রথম। সুন্দরবন আর তার গৌরব বাঘকে বাঁচানোর জন্য এটা একটি মহাকাব্যিক অভিযান । আমরা চাই সবাই আমাদের সাথে যোগ দিক এবং যার যার মতো করে এই উদ্যোগকে সমর্থন করুক।
বাঘ রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ওয়াইল্ড টিমের প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, "পুরো পৃথিবীতে এখন মাত্র ৩২০০র মতো বাঘ টিকে রয়েছে। তাদের বাঁচিয়ে রাখতে আমাদের সবার সহযোগিতা আর সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বাঘ সুন্দরবনের অঘোষিত প্রাকৃতিক পাহারাদার। সুন্দরবন সংলগ্ন গ্রামের অধিবাসীরা মনে করেন, যতদিন বাঘ রয়েছে ততদিন সুন্দরবনও থাকবে। আমাদের দেশের সবুজ ও উজ্জ্বল ভবিষ্যত্ নিশ্চিত করার স্বার্থেই বাঘ আর সুন্দরবন সংরক্ষণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে"।
রিক্সা চ্যালেঞ্জের অন্যতম প্রতিযোগী বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত মি. স্কেন্দ অলিং বলেন, "আমি বিশ্বাস করি বাঘের সুনিশ্চিত ভবিষ্যত্ রক্ষার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার এখনি উপযুক্ত সময়। তাই প্রকৃতির এই রাজকীয় সৌন্দর্যের অধিকারী প্রাণীটিকে রক্ষায় এখনই আমাদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে"
No comments:
Post a Comment