নাশরাত চৌধুরী: বিডিআর বিদ্রোহ চলাকালে বাইরে থেকে অস্ত্র বহনকারী অ্যাশ কালারের একটি মাইক্রোবাস এসেছিল বলে কর্নেল শামস যে দাবি করেছেন তদন্ত কমিটি তার কোন প্রমাণ পায়নি। তদন্ত কর্মকর্তারা প্রায় দেড় মাস তদন্তের পর নিশ্চিত হয়েছেন, বিডিআর বিদ্রোহের দিন বাইরে থেকে ওই মাইক্রোবাসটি প্রবেশ করেনি। কর্নেল শামসের দেখা অস্ত্র বহনকারী ওই মাইক্রোবাসটি বিডিআর হাসপাতালের। ঘটনার দিন বিডিআর জওয়ানরা অস্ত্র ভরে ওই মাইক্রোবাসটি অপারেশনে ব্যবহার করেছে। বর্তমানে ওই মাইক্রোবাসটি বিডিআরের ভেতরে রয়েছে বলে তদন্ত কর্মকর্তারা দাবি করেছেন। একজন তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, বাইরে থেকে মাইক্রোবাসে ভরে পিলখানায় অস্ত্র এসেছে এমন প্রমাণ আগে পাওয়া যায়নি। আর প্রমাণ না পাওয়ার কারণ সম্পর্কে একজন তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ঘটনার দিন বিডিআর বিদ্রোহের অপারেশনে অ্যাশ কালারের একটি গাড়ি অংশ নিয়েছে। তবে তা বাইরের নয় বিডিআরেরই। বিডিআর জওয়ানদের জিজ্ঞাসাবাদে আমরা এ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছি। বিডিআরের মাইক্রোবাসের গাড়ির রঙ সাধারণত সাদা হওয়ারই কথা। কিন্তু ওই গাড়িটি কেন অ্যাশ কালারের হলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিডিআর জওয়ানদের কাছ থেকে জানা গেছে, ওই মাইক্রোবাসটি অ্যাশ কালারের করা হয়েছিল বিশেষ নির্দেশনায়। কেন ওই ধরনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একজন কর্মকর্তা বলেন, অ্যাশ কালার করার বিষয়টি অপারেশন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেও করা হতে পারে। যাতে সবার ধারণা হতে পারে ব্যতিক্রমী এ মাইক্রোবাসটি দিয়ে বাইরে থেকে অস্ত্র এসেছে এবং বাইরের গাড়ি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ঘটনার মোড় অন্যদিকে প্রবাহিত করার চেষ্টাও করা হতে পারে। এটা পরিকল্পনাকারীদের ও ইন্ধনদাতাদের একটি কৌশল বলে তারা মনে করছেন। এখন তারা জানার চেষ্টা করছেন কার পরামর্শে গাড়ির রঙ পরিবর্তন করা হয়েছে। এদিকে লে. কর্নেল মুকিম-এর একটি চিঠি নিয়েও তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিডিআর বিদ্রোহ চলাকালে তার হাতের লেখা একটি চিঠি মিডিয়ার কাছে পেঁৗছে যায়। সেদিন রাতে বিভিন্ন জায়গায় ওই চিঠির কপি ফ্যাক্সযোগে পাঠানো হয়। চিঠিতে তিনি ঘটনার জন্য দায়ী করেন বিডিআরের মহাপরিচালককে। সেখানে তিনি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের বিভিন্ন নেতিবাচক দিক তুলে ধরছেন। পাশাপাশি সেনাবাহিনীর হাতে দু'জন রাষ্ট্রপতির নিহত হওয়ার ঘটনার কথাও লিখেছেন। তার ওই চিঠি নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়। ওই চিঠি পাওয়ার পর এ নিয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা খোঁজখবর নেন। সূত্র জানায়, চিঠিটি লে. কর্নেল মুকিমের হাতের লেখা বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। তারা জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছেন, তিনি জীবন বাঁচাতে ওই দিন ওই ধরনের একটি চিঠি লিখতে রাজি হন। তিনি যখন ওই চিঠি লেখেন তখন বিডিআর জওয়ানরা তাকে গান পয়েন্টে রেখেছিল। চিঠি লেখা শেষ হলে ওই চিঠি তাকে দিয়েই জওয়ানরা বিভিন্ন মিডিয়া অফিসে ফ্যাক্স করে পাঠায় বিডিআর হেডকোয়ার্টার থেকে। ওই চিঠি নিয়ে তদন্ত শেষ হয়ে যায়নি এখনও। লে. কর্নেল মুকিম-এর বক্তব্যের সত্যতা জানার জন্য তাদেরকে খোঁজা হচ্ছে যারা তাকে গান পয়েন্টে রেখেছিল। এদিকে বিদ্রোহের পর বিডিআরের সেক্টর কমান্ডার, ব্যাটালিয়ন কমান্ডারগণসহ সকল সেনা কর্মকর্তা পুলিশ প্রহরায় দায়িত্ব পালন করছেন। তারা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্র বহন করতে পারছেন না। একেকটি ব্যাটালিয়নে ৫০ জন করে পুলিশ সদস্যকে নিযুক্ত করা হয়েছে যারা একেকটি সেক্টর ব্যাটালিয়নের কমান্ডারসহ সকল কর্মকর্তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছেন। একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বলেন, আমরা এখনও নিরাপদ বোধ করছি না। তাই পুলিশের প্রহরায় দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকার বাইরে কোথাও সেক্টর হেডকোয়ার্টার ও ব্যাটালিয়ন হেডকোয়ার্টার থেকে সীমান্তে বিশেষ টহল দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগে সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন কমান্ডারগণ নিজে ফোর্স নিয়ে সীমান্তে বিশেষ টহল ও বিশেষ বিশেষ অভিযানে গেলেও এখন তা যেতে পারছেন না। কেবল বিডিআর সদস্যরাই অস্ত্র নিয়ে সীমান্ত পাহারা দিচ্ছেন। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বিডিআরের একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বলেন, আমাদের ব্যাটালিয়নে যে সব অস্ত্র ছিল তা বিদ্রোহের পর সিজ করে অস্ত্রাগার সিলগালা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন অস্ত্র বের করা হয়নি। কবে নাগাদ বের করা সম্ভব হবে তা নিশ্চিত নয়। এদিকে বিডিআর বিদ্রোহের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরকার পালিয়ে যাওয়া জওয়ানদের কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ওই নির্দেশ পেয়ে অনেক জওয়ান ঢাকায়, অনেকে স্ব স্ব ব্যাটালিয়নে ও সেক্টরে যোগ দিয়েছেন। ঢাকায় বিডিআর সপ্তাহ উপলৰে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন থেকে যারা ঢাকায় এসেছিলেন তাদের বেশির ভাগই ঢাকায় কাজে যোগ দিয়েছেন। তবে পালিয়ে যাওয়া অনেকেই যোগ দিয়েছে স্ব স্ব সেক্টর ও ব্যাটালিয়নে। ওইসব জওয়ানকে এখন সেক্টর ও ব্যাটালিয়নের অন্য সব জওয়ানের কাছ থেকে আলাদা করে রাখা হয়েছে, তাদের ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। তাদের সকলের মোবাইল ফোন সিজ করা হয়েছে। সেগুলোতে ব্যাটালিয়ন কমান্ডারগণ খুঁজে দেখেছেন কোন সন্দেহজনক মেসেজ ও ডিভিও ফুটেজ রয়েছে কিনা। ঢাকায় বিডিআর সপ্তাহ উপলৰে যারা ঢাকায় এসেছিলেন তাদের মধ্যে যারা বিদ্রোহে অংশ নিয়েছেন এবং অংশ নেয়ার পর পালিয়ে গেছেন বা ঢাকার বাইরে কাজে যোগ দিয়েছেন তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকায় বিডিআর সদর দপ্তরে নিয়ে আসা হবে। একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করার নির্দেশ না দেয়ায় আমরা তা করতে পারিনি, আলাদা করে রাখা হয়েছে মাত্র। তাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে এমনটাই জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, ওই সব পালিয়ে যাওয়া জওয়ানরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে পারবে বলে মনে করছেন ব্যাটালিয়ন কমান্ডাররা।
April 12, 2009
অস্ত্র বহনকারী মাইক্রোবাসটি ছিল বিডিআর হাসপাতালের
নাশরাত চৌধুরী: বিডিআর বিদ্রোহ চলাকালে বাইরে থেকে অস্ত্র বহনকারী অ্যাশ কালারের একটি মাইক্রোবাস এসেছিল বলে কর্নেল শামস যে দাবি করেছেন তদন্ত কমিটি তার কোন প্রমাণ পায়নি। তদন্ত কর্মকর্তারা প্রায় দেড় মাস তদন্তের পর নিশ্চিত হয়েছেন, বিডিআর বিদ্রোহের দিন বাইরে থেকে ওই মাইক্রোবাসটি প্রবেশ করেনি। কর্নেল শামসের দেখা অস্ত্র বহনকারী ওই মাইক্রোবাসটি বিডিআর হাসপাতালের। ঘটনার দিন বিডিআর জওয়ানরা অস্ত্র ভরে ওই মাইক্রোবাসটি অপারেশনে ব্যবহার করেছে। বর্তমানে ওই মাইক্রোবাসটি বিডিআরের ভেতরে রয়েছে বলে তদন্ত কর্মকর্তারা দাবি করেছেন। একজন তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, বাইরে থেকে মাইক্রোবাসে ভরে পিলখানায় অস্ত্র এসেছে এমন প্রমাণ আগে পাওয়া যায়নি। আর প্রমাণ না পাওয়ার কারণ সম্পর্কে একজন তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ঘটনার দিন বিডিআর বিদ্রোহের অপারেশনে অ্যাশ কালারের একটি গাড়ি অংশ নিয়েছে। তবে তা বাইরের নয় বিডিআরেরই। বিডিআর জওয়ানদের জিজ্ঞাসাবাদে আমরা এ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছি। বিডিআরের মাইক্রোবাসের গাড়ির রঙ সাধারণত সাদা হওয়ারই কথা। কিন্তু ওই গাড়িটি কেন অ্যাশ কালারের হলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিডিআর জওয়ানদের কাছ থেকে জানা গেছে, ওই মাইক্রোবাসটি অ্যাশ কালারের করা হয়েছিল বিশেষ নির্দেশনায়। কেন ওই ধরনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একজন কর্মকর্তা বলেন, অ্যাশ কালার করার বিষয়টি অপারেশন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেও করা হতে পারে। যাতে সবার ধারণা হতে পারে ব্যতিক্রমী এ মাইক্রোবাসটি দিয়ে বাইরে থেকে অস্ত্র এসেছে এবং বাইরের গাড়ি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ঘটনার মোড় অন্যদিকে প্রবাহিত করার চেষ্টাও করা হতে পারে। এটা পরিকল্পনাকারীদের ও ইন্ধনদাতাদের একটি কৌশল বলে তারা মনে করছেন। এখন তারা জানার চেষ্টা করছেন কার পরামর্শে গাড়ির রঙ পরিবর্তন করা হয়েছে। এদিকে লে. কর্নেল মুকিম-এর একটি চিঠি নিয়েও তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিডিআর বিদ্রোহ চলাকালে তার হাতের লেখা একটি চিঠি মিডিয়ার কাছে পেঁৗছে যায়। সেদিন রাতে বিভিন্ন জায়গায় ওই চিঠির কপি ফ্যাক্সযোগে পাঠানো হয়। চিঠিতে তিনি ঘটনার জন্য দায়ী করেন বিডিআরের মহাপরিচালককে। সেখানে তিনি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের বিভিন্ন নেতিবাচক দিক তুলে ধরছেন। পাশাপাশি সেনাবাহিনীর হাতে দু'জন রাষ্ট্রপতির নিহত হওয়ার ঘটনার কথাও লিখেছেন। তার ওই চিঠি নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়। ওই চিঠি পাওয়ার পর এ নিয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা খোঁজখবর নেন। সূত্র জানায়, চিঠিটি লে. কর্নেল মুকিমের হাতের লেখা বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। তারা জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছেন, তিনি জীবন বাঁচাতে ওই দিন ওই ধরনের একটি চিঠি লিখতে রাজি হন। তিনি যখন ওই চিঠি লেখেন তখন বিডিআর জওয়ানরা তাকে গান পয়েন্টে রেখেছিল। চিঠি লেখা শেষ হলে ওই চিঠি তাকে দিয়েই জওয়ানরা বিভিন্ন মিডিয়া অফিসে ফ্যাক্স করে পাঠায় বিডিআর হেডকোয়ার্টার থেকে। ওই চিঠি নিয়ে তদন্ত শেষ হয়ে যায়নি এখনও। লে. কর্নেল মুকিম-এর বক্তব্যের সত্যতা জানার জন্য তাদেরকে খোঁজা হচ্ছে যারা তাকে গান পয়েন্টে রেখেছিল। এদিকে বিদ্রোহের পর বিডিআরের সেক্টর কমান্ডার, ব্যাটালিয়ন কমান্ডারগণসহ সকল সেনা কর্মকর্তা পুলিশ প্রহরায় দায়িত্ব পালন করছেন। তারা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্র বহন করতে পারছেন না। একেকটি ব্যাটালিয়নে ৫০ জন করে পুলিশ সদস্যকে নিযুক্ত করা হয়েছে যারা একেকটি সেক্টর ব্যাটালিয়নের কমান্ডারসহ সকল কর্মকর্তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছেন। একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বলেন, আমরা এখনও নিরাপদ বোধ করছি না। তাই পুলিশের প্রহরায় দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকার বাইরে কোথাও সেক্টর হেডকোয়ার্টার ও ব্যাটালিয়ন হেডকোয়ার্টার থেকে সীমান্তে বিশেষ টহল দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগে সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন কমান্ডারগণ নিজে ফোর্স নিয়ে সীমান্তে বিশেষ টহল ও বিশেষ বিশেষ অভিযানে গেলেও এখন তা যেতে পারছেন না। কেবল বিডিআর সদস্যরাই অস্ত্র নিয়ে সীমান্ত পাহারা দিচ্ছেন। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বিডিআরের একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বলেন, আমাদের ব্যাটালিয়নে যে সব অস্ত্র ছিল তা বিদ্রোহের পর সিজ করে অস্ত্রাগার সিলগালা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন অস্ত্র বের করা হয়নি। কবে নাগাদ বের করা সম্ভব হবে তা নিশ্চিত নয়। এদিকে বিডিআর বিদ্রোহের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরকার পালিয়ে যাওয়া জওয়ানদের কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ওই নির্দেশ পেয়ে অনেক জওয়ান ঢাকায়, অনেকে স্ব স্ব ব্যাটালিয়নে ও সেক্টরে যোগ দিয়েছেন। ঢাকায় বিডিআর সপ্তাহ উপলৰে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন থেকে যারা ঢাকায় এসেছিলেন তাদের বেশির ভাগই ঢাকায় কাজে যোগ দিয়েছেন। তবে পালিয়ে যাওয়া অনেকেই যোগ দিয়েছে স্ব স্ব সেক্টর ও ব্যাটালিয়নে। ওইসব জওয়ানকে এখন সেক্টর ও ব্যাটালিয়নের অন্য সব জওয়ানের কাছ থেকে আলাদা করে রাখা হয়েছে, তাদের ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। তাদের সকলের মোবাইল ফোন সিজ করা হয়েছে। সেগুলোতে ব্যাটালিয়ন কমান্ডারগণ খুঁজে দেখেছেন কোন সন্দেহজনক মেসেজ ও ডিভিও ফুটেজ রয়েছে কিনা। ঢাকায় বিডিআর সপ্তাহ উপলৰে যারা ঢাকায় এসেছিলেন তাদের মধ্যে যারা বিদ্রোহে অংশ নিয়েছেন এবং অংশ নেয়ার পর পালিয়ে গেছেন বা ঢাকার বাইরে কাজে যোগ দিয়েছেন তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকায় বিডিআর সদর দপ্তরে নিয়ে আসা হবে। একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করার নির্দেশ না দেয়ায় আমরা তা করতে পারিনি, আলাদা করে রাখা হয়েছে মাত্র। তাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে এমনটাই জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, ওই সব পালিয়ে যাওয়া জওয়ানরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে পারবে বলে মনে করছেন ব্যাটালিয়ন কমান্ডাররা।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment